এড. রাসেল আহমেদ রাফি,
আজ যখন আমি সন্তানের মুখ দেখি নিরাপদ আশ্রয়ে, তখনই গাজায় এক বাবা-মা ধ্বংসস্তূপে খুঁজে ফিরছে সন্তানের নিথর দেহ। আমি যখন শান্তিপূর্ণভাবে নামাজ পড়ি, তখন ফিলিস্তিনে নামাজরত মুসলমানও বোমার ভয় থেকে মুক্ত নয়। বিদ্যুৎ নেই, পানি নেই, ওষুধ নেই-মানবিক সহায়তা পর্যন্ত বন্ধ!
আমি একজন বাংলাদেশি মুসলমান এবং মানবাধিকারে বিশ্বাসী মানুষ। আমি নীরব থাকতে পারি না।
ইসরায়েলের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস, দখলদারিত্ব ও গণহত্যা শুধু ধর্মীয় নয়- এটি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার ও মানবতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ। জাতিসংঘ, জেনেভা কনভেনশন, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ-সবকিছু লঙ্ঘন করে চলছে এই নৃশংসতা। আর বিশ্ব পরাশক্তিরা চুপ!
আমি প্রতিবাদ করি:
☑️সোশ্যাল মিডিয়ায় সত্য তুলে ধরে,
☑️ইসরায়েলি পণ্য ও সহযোগী ব্র্যান্ড বয়কট করে,
☑️ফিলিস্তিনের জন্য দোয়া ও সহমর্মিতা প্রকাশ করে,
☑️তরুণ সমাজকে সচেতন করে।
📢আমার আহ্বান:
✔️বাংলাদেশ সরকার যেন কূটনৈতিকভাবে সোচ্চার ভূমিকা নেয়,
✔️আন্তর্জাতিক আদালতে ইসরায়েলের যুদ্ধাপরাধের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে,
✔️জাতিসংঘ ও ওআইসি-তে জোরালো প্রতিবাদ জানায়।
নীরবতা মানে অপরাধে অংশীদার হওয়া।
আজ কথা বলুন, আজ মানবতার পক্ষে দাঁড়ান।
ফিলিস্তিন বাঁচুক, মানবতা জাগুক!