বেগুনি ফুলকপি চাষে অধিক লাভবান কৃষক।

নতুন জাতের এই ফুলকপির অধিক চাহিদার জন্য এখন অনেকেই এই ফুলকপি চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। বাণিজ্যিকভাবে বেগুনি ফুলকপির চাষ হচ্ছে। দেশের বেসরকারি সংস্থার সহযোগিতায় প্রায় সকল উপজেলায় কৃষকেরা বেগুনী ফুলকপির চাষ করেছেন। সাধারনত এই ফুলকপি চাইনিজ রেষ্টুরেন্টে এর প্রচলন ও চাহিদা বেশি। এর চাষ পদ্ধতি সাধারন ফুলকপির মতোই। সাধারন ফুলকপির থেকে বেগুনি ফুলকপির চাহিদা অনেক বেশি। ফলে বেগুনি ফুলকপি চাষ লাভজনক হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। চারা রোপনের ৬৫ দিনের মধ্যেই পরিপক্ক হয়। ফুলকপি চাষে আমার ৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। প্রথমদিকে ৫০ টাকা পিস বিক্রি করতে পারলেও এখন ৩০ টাকা পিস বিক্রি করছি। আশা করছি আরো ৪০ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রি করতে পারবো। ইতোমধ্যে ১৫ হাজার টাকার ফুলকপি বিক্রিও করেছেন।কৃষি কর্মকর্তা শাহাদাত হোসেন শাহিন বলেন, বেগুনি ফুলকপি অধিক খাদ্য গুণাগুণ সমৃদ্ধ ও এর চাষ লাভজনক হওয়ায় এলাকার অনেক কৃষক আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আমরা কৃষকদের বেগুনি ফুলকপি চাষে সহযোগিতা করছি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *